আত্মা (নফস্) ও আত্মশুদ্ধি (পর্ব : ০১)


           আত্মা সম্পর্কে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, (হে রাসুল) আপনি বলুন! রুহ আমার প্রতিপালকের আদেশ মাত্র।  মহিমান্বিত আসমানী কিতাব আল্ কোরআনের নির্দেশিত পন্থা অনুসরণ করে এই তাৎপর্যময় হুকুমের পবিত্রতা রক্ষা করা মানুষের প্রধান দায়িত্ব ও কর্তব্য। কেননা, এখানেই তাকওয়া তথা খোদাভীতির অবস্থান।  বাহ্যিক কদর্যতার কারণে যেমন মানব শরীর দূষিত হয়ে যায় তেমনি মহান রবের অবাধ্যতার কারণে এই আত্মাও কলুষিত হয়ে যায়। হাদীস শরীফে আত্মাকে একটি গোশতের টুকরা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে, যা বাম স্তনের দুই আঙ্গুল নিচে অবস্থিত। তা যখন ঠিক হয়ে যায়, গোটা শরীরই তখন ঠিক হয়ে যায়। আর তা যখন খারাপ হয়ে যায়, গোটা শরীরই তখন খারাপ হয়ে যায়।  এই আত্মশুদ্ধির ওপর নির্ভর করে মানুষের যাবতীয় কার্যক্রম ও ফলাফল। মহান আল্লাহ তায়ালা কোরআনে এই নফসকে তিনভাবে সম্বোধন করেছেন।

           ১. নফসে মুতমায়িন্নাহ বা প্রশান্ত আত্মা: কেবল আল্লাহর যিকিরেই যা প্রশান্ত হয়। যাদের অন্তিম শয্যায় ফেরেশতারা বলবেন:

 أَلَّا تَخَافُوا وَلَا تَحْزَنُوا وَأَبْشِرُوا بِالْجَنَّةِ الَّتِي كُنْتُمْ تُوعَدُونَ 

তোমরা ভীত হয়ো না, চিন্তিত হয়ো না এবং তোমাদেরকে যে জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল তার জন্য আনন্দিত হও। 

           ২. নফসে লাওয়ামাহ বা ভৎসনাকারী আত্মা: পরিপূর্ণ মুুমিন ব্যক্তি তার ভালো ও মন্দ কৃতকর্মের জন্য নিজেকে তিরস্কার করে। হাসান বসরী (র.) বলেন: কিয়ামতের দিন আসমান ও যমীনের এমন কেউ থাকবে না যে, সে তার আত্মাকে ভৎসনা করবে না।  

           ৩. নফসে আম্মারাহ বা মন্দ আত্মা: যা মন্দ কাজের নির্দেশ দিয়ে থাকে এবং মানুষকে গোমরাহীর দিকে নিয়ে যায়। 

                      তাযকিয়াতুন নফস বা আত্মশুদ্ধি :

 অতএব, তাযকিয়াতুন নফস বা আত্মশুদ্ধির সংজ্ঞায় আমরা বলতে পারি যে, আত্মাকে শিরক ও তার যাবতীয় শাখা-প্রশাখা থেকে মুক্ত রাখা,

রাসুল (দ.) এর শানে অশোভন আচরণকারীর সাথে আমাদের করণীয়




 মূল: ড. মুহা: সাইফুল ইসলাম আযহারী

সারসংক্ষেপ: মুহা: হাবিবুর রহমান


রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি অশোভন আচরণ ও ধৃষ্টতা প্রদর্শন যদিও একটি পুরাতন বিষয়, তথাপি আজকের বিশ্বে ধৃষ্টতার এ বিষয়টি নতুন আঙ্গিকে দেখা যাচ্ছে। অথচ তারা ভুলে যাচ্ছে যে, তাদের এসব অশোভন ও অশালীন কর্মকান্ড আল্লাহর নবী (দ.) ও ইসলামের কোনরুপ ক্ষতি করবে না। তাদের এরকম আচরণ করা বা না করা; দু’টোই সমান। অপরদিকে মুসলমানগণ এরকম অশোভন আচরণকারীদেরকে প্রতিহত করতে শরীয়তসম্মত ও এর বিপরীত; দুই পন্থাই অনুসরণ করছে। যেহেতু তারা প্রকাশ্যে ইসলাম ও নবী (দ.) এর বিরুদ্ধে  এসব অশোভন আচরণ প্রদর্শন করছে; তাই মুসলমানদের দায়িত্ব হলো উহার প্রতিবাদ করা। আর আমাদের এ আলোচনার মূল উদ্দেশ্য হলো: অশোভন আচরণকারীদের প্রতি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আচরণ পদ্ধতি অনুসরণ করে উহার সমাধান করা।  

অশোভন আচরণকারীদের প্রতি রাসুল (দ.) এর ব্যবহার:

      ১. ক্ষমা ও মহানুভবতা প্রদর্শণ পদ্ধতি

মুনাফিক সর্দার আব্দুল্লাহ ইবনে উবাই ইবনে সালুল। যে উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়েশা (রা.) কে অপবাদ দিয়ে ইফকের ঘটনা প্রচার করেছে। যার দ্বারা সে রাসুল (দ.) এর সম্মানে আঘাত করেছিল।

ইসলামে গৃহকর্মীর অধিকার : ১ম পর্ব

ইসলামী শরীয়তে গৃহকর্মীর অধিকার
  
ড. মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম আজহারী


সমস্ত প্রশংসা একমাত্র আল্লাহর জন্য। অগণিত দরুদ ও সালাম বিশ^মানবতার মুক্তিরদূত হযরত মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর ওপর। যার অন্তিম যাত্রার শেষ উপদেশ ছিল: "তোমরা তোমাদের গৃহকর্মীদের (ক্রীতদাস, চাকর ও কর্মচারী) ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় কর।"1  "তাদের প্রতি সহানুভূতি প্রদর্শন করো।"2  কেননা, "তাদের সাথে খারাপ ব্যবহার দূর্ভাগ্যের কারণ।"3  আর এ শ্রেণীর মানুষদের প্রতি ইনসাফ কায়েম করা ছিল  তাঁর দীর্ঘ তেইশ বছরের নবুয়্যতী জীবনের দাওয়াতী মিশনের অর্ন্তভূক্ত। আদিকাল থেকে তাদের ওপর চলে আসা সকল অত্যাচার ও নিপীড়নের অবসান ঘটিয়ে ইসলাম তাদেরকে ভ্রাতৃত্বের কাতারে দাঁড় করিয়েছে। শুধু তাই নয়; ইসলামের সর্বপ্রথম মুয়াজ্জিনের মর্যাদা দান করা হয়েছে ক্রীতদাস হযরত বেলাল বিন রবাহ (রা.) কে। হাদীসে এসেছে: "তারা তোমাদের ভাই। আল্লাহ তাদেরকে তোমাদের অধিনস্ত করে দিয়েছেন।"4   তাদের প্রতি অবিচার করা হলে তার জন্য আল্লাহর কাছে জবাবদিহী করতে হবে। 

        ➤গৃহকর্মীর ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ (দ.) ইরশাদ করেন: 

أَلاَ كُلُّكُمْ رَاعٍ وَكُلُّكُمْ مَسْئُولٌ عَنْ رَعِيَّتِهِ، فَالإِمَامُ الَّذِي عَلَى النَّاسِ رَاعٍ وَهُوَ مَسْئُولٌ عَنْ رَعِيَّتِهِ، وَالرَّجُلُ رَاعٍ عَلَى أَهْلِ بَيْتِهِ، وَهُوَ مَسْئُولٌ عَنْ رَعِيَّتِهِ، وَالمَرْأَةُ رَاعِيَةٌ عَلَى أَهْلِ بَيْتِ زَوْجِهَا، وَوَلَدِهِ وَهِيَ مَسْئُولَةٌ عَنْهُمْ، وَعَبْدُ الرَّجُلِ رَاعٍ عَلَى مَالِ سَيِّدِهِ وَهُوَ مَسْئُولٌ عَنْهُ، أَلاَ فَكُلُّكُمْ رَاعٍ وَكُلُّكُمْ مَسْئُولٌ عَنْ رَعِيَّتِهِ 

"জেনে রেখো! তোমাদের প্রত্যেকেই একজন দায়িত্বশীল; আর তোমরা প্রত্যেকেই স্বীয় গৃহকর্মীর  সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। অতএব শাসক যিনি তার জনগণের দায়িত্বশীল; তিনি তার গৃহকর্মীর  ব্যাপারে জিজ্ঞাসিত হবেন। গৃহকর্তা তার পরিবারের দায়িত্বশীল; সে তার গৃহকর্মীর  ব্যাপারে জিজ্ঞাসিত হবে। নারী তার স্বামীর পরিবার, সন্তান-সন্তুতির ওপর দায়িত্বশীল; সে এসব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। দাস তার মনিবের সম্পদের তত্ত্বাবধায়ক; তাকে উহা সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। মনে রেখ! তোমাদের প্রত্যেকেই কোন না কোনভাবে তত্ত্বাবধায়ক ও সংরক্ষক। তোমাদের প্রত্যেকেই তার দায়িত্বাধীন বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।"5  

       ➤তাই ইসলামের দৃষ্টিতে অধিনস্ত ক্রীতদাস, চাকর ও কর্মচারীদের অধিকারগুলো হলো: 

مساهمة الزمخشري في علم التفسير


مساهمة الزمخشريرح في علم التفسير

فيها خمسة فصول. منها في

                                       ☆مساهمته في علم التفسير. 
                                       ☆منهجه في التفسير.
                                       ☆مصادره في التفسير.
                                       ☆منزلة تفسيره بين كتب التفاسير.

    ان الزمخشرىرح هو سلطان الطريقة اللُّغوية فى تفسير القرآن. وتفسيره الكشاف عن حقائق التنزيل وعيون الأقاويل فى وجوه التأويل هو أول كتاب فى التفسير كشف لنا على سر بلاغة القرآن، وأبان لنا عن وجوه إعجازه، وأوضح لنا عن دقة المعنى الذى يُفهم من التركيب اللفظى. كل هذا فى قالب أدبى رائع، وصوغ إنشائى بديع، لا يتفق لغير الزمخشرى، إمام اللُّغة وسلطان المفسِّرين.[1]
    قال العلامة الزمخشريرح في مقدمة التفسير: علم التفسير الذي لا يتم

حياة أبي القاسم الزمخشري


أبو القاسم الزمخشريرح

  ²ما أحسن قول الامام كتب علي لوح قبره :
إلهي قد أصبحت ضيفك في الثرى ... وللضيف حق عند كل كريم
فهب لي ذنوبي في قراي فإنها ... عظيم ولا يفرى بغير عظيم.[1]
r   اسمه وتعارفه:
هو ابو القاسم الزمخشريرح العلامة الإمام الكبير في التفسير والحديث والنحو واللغة وعلم البيان وكبير المعتزلة، واسمه في الاصل محمود بن عمر الخوارزمي.[2]
  ï اسم أبيه وجده: واسم ابيه هو عمر بن محمد الخوارزميرح، واسم جده المكرم هو محمد بن عمر الخوارزميرح كما ذكر في النجوم الزاهرة . وقال البعض : أحمد بن عمر او محمد بن احمد.
  ï كنيته ولقبه: وكنيته أبو القاسم ولقبه جار الله. وقال العلامة جمال الدين الحنفيرح في النجوم : وكان يقال له جار الله؛ لأنّه جاور بمكّة المشرّفة زمانا.[3] وأستاذ الدنيا، فخر خوارزم.[4]
  ï النسب والنسبة: هو أبو القاسم محمود بن عمر بن محمد بن عمر الخوارزمي الزمخشريرح. ولقب الزمخشري نسبة الي زمخشر: قرية من قرى خوارزم. والخوارزم هي المحافظة تحت مدينة جرجانية في غرب أوزبكستان.
  ï مولده: ومولده بزمخشر فى يوم الأربعاء سابع عشري رجب سنة سبع وستين وأربعمائة كذا في السير. وذكر ابن أخته أبو عمرو عامر بن الحسن السمسارىّ بزمخشر قال: " ولد خالى بزمخشر خوارزم يوم الأربعاء السابع والعشرين من رجب سنة سبع وستين وأربعمائة".[5] وكتب أبو اليمن الكندىّ فى أواخر رجب من سنة ثمان وستمائة.[6]

r   نشأته :

মাযহাব কি ও কেন

মাযহাব কি ও কেন?


     ☆মাযহাব একটি আরবী শব্দ। এর অর্থ- মত, মতবাদ, আদর্শ, চলার পথ ইত্যাদি। আল মু‘জামুল ওয়াসীত প্রণেতা বলেন- 
( المذهب ) الطريقة والمعتقد الذي يذهب إليه يقال ذهب مذهبا حسنا ويقال ما يدرى له مذهب أصل
 و( عند العلماء ) مجموعة من الآراء والنظريات العلمية والفلسفية ارتبط بعضها ببعض ارتباطا يجعلها وحدة منسقة
মাযহাব হলো নির্দিষ্ট পথ বা মত যার ওপর চলা হয়। যেমন বলা হয়, সে উত্তম পথে চলেছে। আরো বলা হয়- তার মূল মাযহাব জানা যায়না। আর উলামায়ে কিরামের নিকট মাযহাব হলো-

হুযুর কেবলা

হুযুর কেবলা

পীর না ধরিয়া কি কেহ রুহানিয়ৎ হাসিল করিতে পারে? আমরাও এই উক্তিতে বিশ্বাসী। আধ্যাতিক জ্ঞান বা ঈশ্বরকে আপন করে পাওয়ার লক্ষ্যেই শায়েখ দরকার। আমরা এটাও বিশ্বাস করি যে, ভূতপূর্বকাল হতে আমাদের পূর্বপুরুষদের মাধ্যমে যেসব আধ্যাতিক গুণীদের নাম শুনে আসছি তারা সবাই সত্যের ওপরই প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। তাদের ধারাবাহিকতায়-ই আমাদের এই বাংলার জমিনে ইসলামের আগমন ঘটে। যাবতীয় কুসংস্কার ও অলিক ধারনার  মূলৌৎপাটন করে সবাইকে একেশ্বরে বিশ্বাসী করে তোলেন। কিন্তু সমস্যা হলো: তারা যখন গত হলেন তখন তাদের কিছু অতিভক্ত মুরিদ এবং কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষ তাদের সমাধিকে পূজার পাশাপাশি আয় রোজকারের ক্ষেত্র বানিয়ে ফেলে। অধিকাংশ মাজারেই দেখা যায় যে মানুষ গিয়ে সিজদা করে, মাজারের মাটি নিয়ে আসে রোগের শিফা ভেবে, আগড়বাতি ও ধুপ জ্বালে, পানি পড়া আনে, মাজারের দানবক্সে টাকা ফেলে ইত্যাদি ইত্যাদি। আমার জানতে খুব ইচ্ছে হয়- ভাউ! আল্লাহর ওলী ত গত হয়ে মাজারে শায়িত আছেন’ পানি পড়া কে দিচ্ছে? মাজারের দানবক্সের টাকায় কি করেন?  মাজারের মাটি শিফার উদ্দেশ্যে নেয়া এটাতো হিন্দুয়ানী প্রথা! কিন্তু আমরা তো মুসলিম। ধুপ- আগরবাতি বনাব আগুন জ্বেলে আমরা কি প্রমাণ করার চেষ্টা করছি? এটাই কি যে,

মসজিদে আকসার ইতিহাস

মসজিদে আকসার কান্না

মুসলমানদের প্রথম কিবলা বিখ্যাত ও প্রাচীন মসিজদ বায়তুল মুকাদ্দাস বা মসজিদে আকসা। যা ইসরাঈল ও ফিলিস্তিন সীমান্তে অবস্তিত জেরুজালেম নামক অতি প্রাচীন নগরীতে অধিকাংশ মানুষের নিকট এটি কুদস নামেও পরিচিত। ইসরাঈল ও ফিলিস্তিন দুটি রাষ্ট্রই জেরুজালেমকে নিজেদের রাজধানী মনে করে যদিও বেশীরভাগই ফিলিস্তিনের আওতায় রয়েছে এবং যার ফলস্বরুপ নির্মাণ, পূণনির্মাণ, যুদ্ধ, শান্তিচুক্তি, দখল, ভুমিক্ম্প ইত্যাদির মত ঘটনার সাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে মসজিদে আল আকসা। ধারণা করা হয়; মক্কা নগরী থেকে বেশ দুরে অবস্থিত বিধায় একে আকসা নামে ডাকা হয়।মহানবী (.) মিরাজের রাতে এই মসজিদে নামাজ আদায় করেছিলেন। হযরত ইসা (আঃ)এর জন্মও এই জেরুজালেম শহরে। এছাড়াও অসংখ্য পয়গম্বরদের স্মৃতি বিজড়িত স্থান এই বায়তুল মাকদাস। কুরআনে জেরুজালেম শহরকে বরকতময় ও পবিত্র ঘোষণা দিয়ে আল্লাহ্ বলেন:
سُبْحَانَ الَّذِي أَسْرَى بِعَبْدِهِ لَيْلًا مِنَ الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ إِلَى الْمَسْجِدِ الْأَقْصَى الَّذِي بَارَكْنَا حَوْلَهُ لِنُرِيَهُ مِنْ آيَاتِنَا
 “পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি,যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত, যার চার দিকে আমি পর্যাপ্ত বরকত দান করেছি যাতে আমি তাঁকে কুদরতের কিছু নিদর্শন দেখিয়ে দেই।-সূরা বনি ইসরাইল: ১

 মসজিদে আকসার নির্মাণ
মসজিদে আকসার নির্মাণকাল নিয়ে মতানৈক্য রয়েছে।